♦ সিলোম: ভ্রূণের মেসোডার্ম থেকে সৃষ্ট পেরিটোনিয়াম এবং ভিসেরাল পর্দা দ্বারা আবৃত দেহগহ্বকে সিলোম বা প্রকৃত সিলোম বলে।
♦ ভ্রূণীয় স্তর : ভ্রূণের গ্যাস্ট্রুলা দশায় যে স্তরগুলো থাকে তাকে ভ্রূণীয় স্তর বলে।
♦ ট্যাক্সন : শ্রেণিবিন্যাসের প্রতিটি একককে বলা হয় ট্যাক্সন।
♦ প্রজাতি: সর্বাধিক মিলসম্পন্ন একদল জীব, যারা নিজেদের মধ্যে প্রজননের মাধ্যমে উর্বর সন্তান উৎপাদন করতে সক্ষম।
♦ লিনিয়ান হায়ারার্কি : ক্যারোলাস লিনিয়াস প্রবর্তিত সাত স্তর বিশিষ্ট অনুক্রমিক শ্রেণিবিন্যাস স্তর কাঠামোকে Linnean hierarchy বা Taxonomic hierarchy বলে ।
♦ জীবের ভিন্নতা : জীবের মধ্যে বিরাজিত সকল ধরণের ভিন্নতাকেই জীবের ভিন্নতা বলে।
♦ শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি : যে সকল বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে সাধারণত শ্রেণিবিন্যাস করা হয়, তাদেরকে শ্রেণিবিন্যাসের ভিত্তি বলে।
♦ ননকর্ডেট প্রাণী : যে সমস্ত জীবের দেহে কখনোই নটোকর্ড থাকে না তাদেরকে ননকর্ডেট প্রাণী বলে।
♦ কর্ডেট প্রাণী : সারা জীবন বা জীবনের যে কোনো দশায় নটোকর্ড থাকলে তাদেরকে কর্ডেট প্রাণী বলে।
♦ ভার্টিব্রেট : যে সমস্ত কর্ডেট প্রাণীদের নটোকর্ড মেরুদণ্ড দ্বারা প্রতিস্থাপিত হয় তাদেরকে ভার্টিব্রেট বা মেরুদণ্ডী প্রাণী বলে।
♦ ICZN : International Commission on Zoological Nomenclature. এটি প্রাণী নামকরণের একটি আর্ন্তজাতিক সংস্থা ।
♦ প্রতিসাম্যতা : কোন একটি জীবকে অক্ষ বরাবর সমানভাবে বিভক্ত করার প্রক্রিয়াকে প্রতিসাম্যতা বলে।
♦ পংগপাল : Acrididae পরিবারের অর্ন্তগত এক ধরণের ফড়িং জাতীয় পতঙ্গ। পঙ্গপাল ও ঘাসফড়িং এর মধ্যে তেমন কোন পার্থক্য নেই। এরা দলবদ্ধভাবে ফসলের ক্ষতি করে থাকে।