♦ হাইপোস্টোম: মুখছিদ্রের ঠিক নিচে একটি ছোট ও মোচাকৃতি সংকোচন-প্রসারণশীল অঙ্গ থাকে। একে হাইপোস্টোম বলে।
♦ হাইপোস্টোম: মুখছিদ্রের ঠিক নিচে একটি ছোট ও মোচাকৃতি সংকোচন-প্রসারণশীল অঙ্গ থাকে। একে হাইপোস্টোম বলে।
♦ গ্যাস্ট্রোভাস্কুলার গহ্বর: হাইড্রার দেহের অভ্যন্তরে এন্ডোডার্ম দিয়ে ঘেরা একটি গহ্বর আছে তাকে সিলেন্টরন বা গ্যাস্ট্রোভাস্কুলার গহ্বর বলে।
♦ ডিপ্লোব্লাস্টিক: হাইড্রার দেহপ্রাচীর বাইরের দিকে এক্টোডার্ম এবং ভেতরের দিকে এন্ডোডার্ম-এ দুটি ভ্রূণীয় কোষস্তর নিয়ে গঠিত। এজন্য এদেরকে ডিপ্লোব্লাস্টিক বা দ্বিস্তরী প্রাণী বলে।
♦ নেমাটোসিস্ট: নিডোব্লাস্ট কোষের অভ্যন্তরে সূত্রকযুক্ত যে থলির মত অঙ্গ থাকে তাকে নেমাটোসিস্ট বলে।
♦ নিডোব্লাস্ট কোষ/ নিডোসাইট: হাইড্রার বহিঃত্বকে গোলাকার বা ফ্লাস্ক আকৃতির যে বিশেষ ধরনের কোষ পাওয়া যায় তাকে
নিডো্ব্লাস্ট কোষ/ নিডোসাইট বলে।
♦ সিলেন্টেরন: নিডারিয়া পর্বের প্রাণীদের দেহ গহ্বরকে সিলেন্টেরন বলে।
♦ পরিপাক: যে জৈব রাসায়নিক প্রক্রিয়ায় প্রাণীর ভুক্ত, অদ্রবণীয়, অশোষণীয়, জটিল খাদ্য নির্দিষ্ট উৎসেচকের প্রভাবে আর্দ্র-বিশ্লেষিত হয়ে দ্রবণীয়, শোষণীয়, সরল খাদ্যে পরিণত হয়, তাকে পরিপাক বলে।
♦ বহিঃকোষীয় পরিপাক: কোনো নির্দিষ্ট কোষের অভ্যন্তরে পরিপাক না হয়ে কোষের বাইরে কোনো নালি বা থলির মধ্যে যে পরিপাক সংঘটিত হয় তাকে আন্তঃকোষীয় বা বহিঃকোষীয় পরিপাক বলে।
♦ অন্তঃকোষীয় পরিপাক: কোনো নির্দিষ্ট কোষের অভ্যন্তরে খাদ্য পরিপাক হওয়ার পদ্ধতিকে অন্তঃকোষীয় পরিপাক বলে।
♦ মিসোগ্লিয়া: নিডেরিয়া পর্বের প্রাণীদের দেহে এপিডার্মিস ও গ্যাস্ট্রোডার্মিসের মাঝে যে অকোষীয় স্তর বিদ্যমান তাকে মিসোগ্লিয়া বলে।
♦ এন্ডোডার্ম: মিসোগ্লিয়ার ভেতরের দিকে সিলেন্টেরন গহ্বরকে ঘিরে হাইড্রার এন্ডোডার্ম অবস্থিত।
♦ মিথোজীবিতা: দুটি ভিন্ন প্রজাতির জীব ঘনিষ্ঠভাবে সহঅবস্থান করে পর¯পরের উপকার সাধন করলে, উক্ত জীব দুটিকে পর¯পরের মিথোজীবী (symbiont) বলে।
♦ হাইপোস্টোম: হাইড্রার মুখছিদ্রের ঠিক নিচে একটি ছোট ও মোচাকৃতি সংকোচন-প্রসারণশীল অঙ্গ থাকে। একে হাইপোস্টোম বলে।
ঘাসফড়িং (Poecilocerux pictus)
♦ ডায়াপজ: শীতকালে ঘাসফড়িং এর পরিস্ফুটন বন্ধ থাকার সময় কালকে ডায়াপজ বলে।
♦ টিনিডিয়া: ট্রাকিয়ার গহ্বরে কিছুটা পরপর ইন্টিমা পুরু হয়ে আংটির মতো গঠন করে। এগুলোকে টিনিডিয়াম (Ctenidium) বলে। এগুলো শ্বাসনালিগুলোকে চুপসে যেতে দেয় না ।
♦ প্রজনন: যে প্রক্রিয়ায় জীবে অযৌন বা যৌন প্রক্রিয়ায় নিজের মতো এক বা একাধিক শিশু জীব উৎপন্ন করে তাকে প্রজনন বলে। প্রজননের মাধ্যমে জীবের বংশবৃদ্ধি হয় এবং প্রজাতির ধারা বিলুপ্তির থেকে রক্ষা পায়।
♦ হিমোলিম্ফ: ঘাসফড়িং এর রক্তকে হিমোলিম্ফ বলে।
রুই মাছ (Labeo)
♦ ভেনাস হার্ট: যে হার্টের মধ্য দিয়ে শুধুমাত্র কার্বন ডাই অক্সাইড যুক্ত প্রবাহিত হয় সে ধরণের হার্টকে ভেনাস হার্ট বলে। যেমন: মাছের হার্ট।
♦ ব্র্যাংকিওস্টেগাল ঝিল্লি (Branchiostegal membrane): রুই মাছের কানকোর পশ্চাৎ কিনারা একটি পাতলা ঝিল্লি বা পর্দা দ্বারা ঘেরা থাকে একে ব্র্যাংকিওস্টেগাল ঝিল্লি বলে। ঝিল্লিটির সাথে কতগুলো অস্থি নির্মিত দণ্ড লাগানো থাকে। ঝিল্লিটি কানকোর ভিতরে পানি আটকে রাখতে সাহায্য করে ফলে মাছ ব্যাপন প্রক্রিয়ায় ফুলকার সাহায্যে পানি থেকে পর্যাপ্ত অক্সিজেন গ্রহণ করতে পারে।
♦ কার্প মাছ: Cyprinidae গোত্রের মিঠা পানির মাছদের কার্প মাছ বলে।
♦ লার্ভা: কোন একটি জীবের শিশু অবস্থা যা পূর্ণাঙ্গ প্রাণীর সাথে কোন মিল বহন করে না তাকে লার্ভা বলে।